[purulia-birbhum-bankura] - শংসাপত্র বাতিলেই উত্তেজনা
এলাকায় সকাল থেকেই চাপা উত্তেজনা ছিল। গণ্ডগোলের আশঙ্কায় পুলিশ এবং ইএফআর জওয়ানেরা মোতায়েন ছিলেন। তাতেও অশান্তি ঠেকানো গেল না জয়পুরের ঘাগরা পঞ্চায়েতে। ব্লকের অন্য তিনটি পঞ্চায়েতে বিজেপি শান্তিপূর্ণ ভাবে বোর্ড গড়লেও ঘাগরায় তাদের সংখ্যাগরিষ্ঠতা ছিল না। সোমবার সেখানেই পুলিশের গুলিতে তাঁদের দুই সমর্থকের মৃত্যু হয়েছে দাবি করেছেন বিজেপি নেতৃত্ব। পঞ্চায়েত ভোটের পরে পরেই বলরামপুরে দুই বিজেপি কর্মীর রহস্য-ম়ৃত্যু ঘিরে রাজ্য রাজনীতি তোলপাড় হয়েছিল। এ দিন বোর্ড গড়াকে কেন্দ্র করে দুই দলীয় সমর্থকের মৃত্যুর পরেও শাসকদল এবং পুলিশ-প্রশাসনের প্রতি সমালোচনার সুর তীব্র করেছেন রাজ্য বিজেপি নেতারা।
ঘাগরা পঞ্চায়েতের মোট আসন ১১টি। এ বারের ভোটে তৃণমূল জিতেছে ৩টি আসনে। বিজেপি পেয়েছে ৩টি। সিপিএমও ৩টি। ফব এবং নির্দল প্রার্থী জিতেছেন একটি করে আসনে। বিরোধী এবং নির্দল প্রার্থীরা ৮ জন মিলে বোর্ড তৈরি করতে যান। তবে পঞ্চায়েতের প্রধানের পদটি তফসিলি জাতির জন্য সংরক্ষিত। এ দিন দুপুর দেড়টা নাগাদ বোর্ড গঠনের সময়ে পঞ্চায়েত অফিসের ভিতরে চাপানউতোর শুরু হয়। বিরোধীদের তরফে তার দাবিদার ছিলেন বিজেপির অদীপ মণ্ডল। তৃণমূলের বোর্ড গড়ার মতো আসন ছিল না। তবে তফসিলি জাতির জয়ী সদস্য রয়েছেন। বিজেপির দাবি, অদীপকে প্রধান হতে না দিলে পঞ্চায়েতের রাশ নিজেদের হাতে চলে আসবে বলে বুঝেছিল শাসকদল। অভিযোগ, সেই মতো ঘুঁটি সাজিয়ে রাখা হয়েছিল।...
এখানে সম্পূর্ণ সংবাদ পড়ুন— - http://v.duta.us/FIuNiQAA